• বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
জাতীয় ঈদগাহে নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ সিলেটে দু-এক জায়গায় ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস কালিয়াকৈরে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার নারী যাত্রীসহ তিনজন নিহত মাগুরায় শিশু আছিয়ার কবর জিয়ারত ও দোয়া মাহফিলে জামায়াত আমির চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম শেখ হাসিনাকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে: ড. ইউনূস সামাজিক বৈষম্য দূর করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী- সালাহউদ্দিন আইউবী সুজানগরে জামায়াত নেতাদের মারধর, বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খাওয়ায় নাইজেরিয়ায় ২৫ জন গ্রেপ্তার
নোটিশ ::

বিজ্ঞাপন

রমজানে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশ

ডেস্ক: / ৩৪১ বার
আপডেট সময় : বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪
রমজানে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশ

বাংলাদেশ সহ ৯ দেশ পবিত্র রমজান মাসে মিসরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক সংস্থা আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউসের মাধ্যমে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী পাঠিয়েছে।

আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস বিবৃতি দিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ত্রাণের যত চালান গেছে, সেসবের মধ্যে এই চালানটি বৃহত্তম। বাংলাদেশ ব্যতীত আরও যে আটটি দেশের ত্রাণ এই চালানে যুক্ত হয়েছে, তারা হলো— ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি।

মিসরের অনলাইন সংবাদমাধ্যম আরহাম অনলাইনকে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলীম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে।

৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ বাঁধার পর থেকে রমজান শুরুর আগ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার টন ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পণ্য পাঠিয়েছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ত্রাণ পাঠানো হয়েছে।’

‘তবে এ পর্যন্ত সেখানে যত ত্রাণের বহর প্রবেশ করেছে, সেসবের মধ্যে এই বহরটি সবচেয়ে বড়। মোট ৮০টি দেশের অনুদানের ভিত্তিতে বহরটি সাজানো হয়েছে। সবচেয়ে বেশি অনুদান দিয়েছে ৯টি দেশ—ইন্দোনেশিয়া, ভারত, বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি,’ আরহাম অনলাইনকে বলেন আবদেল-আলীম কাশতা।

গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলের ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সামরিক-বেসামরিক ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিকসহ ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জন ইসরাইলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে।

ওইদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বিমান বাহিনী। এক সপ্তাহ পর বিমান বাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও। সেই সঙ্গে জলপথেও হামলা চালানো হচ্ছে।

গত পাঁচ মাসের বেশি সময়ে ইসরাইলি হামলায় ৩১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭২ হাজার। হতাহতদের একটি বড় অংশই নারী ও শিশু। দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর বোমাবর্ষণে ঘরবাড়ি হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখ লাখ ফিলিস্তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর

বিজ্ঞাপন

ads
https://slotbet.online/